যুবকের সমস্ত সম্পদ সরকারী হেফাজতে গ্রহন সহ যুবক কর্তৃক ক্ষতিগ্রস্থ অসহায় সাড়ে তিন লক্ষ পাওনাদারদের আড়াই হাজার কোটি টাকা ফেরত পেতে মাননীয় প্রধান উপদেষ্টার নিকট আবেদন।
যুবকের সমস্ত সম্পদ সরকারী হেফাজতে গ্রহন সহ যুবক কর্তৃক ক্ষতিগ্রস্থ অসহায় সাড়ে তিন লক্ষ পাওনাদারদের আড়াই হাজার কোটি টাকা ফেরত পেতে বানিজ্য মন্ত্রনালয়ে আবেদন।
যুবকের সমস্ত সম্পদ সরকারী হেফাজতে গ্রহন সহ যুবক কর্তৃক ক্ষতিগ্রস্থ অসহায় সাড়ে তিন লক্ষ পাওনাদারদের আড়াই হাজার কোটি টাকা ফেরত পেতে আইন মন্ত্রনালয়ে আবেদন।
বিগত বছরের কার্যক্রম সমূহ :
‘যুবকে ক্ষতিগ্রস্থ জন কল্যাণ সোসাইটি’ এক বা একাধিক উদ্দেশ্য বাস্তবায়নের জন্য প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে। সংঘটির উদ্দেশ্য যেমন ক্ষতিগ্রস্থদের দাবী আদায় এবং সহায়তা, ঠিক তেমনি ভাবে আর্থ সামাজিকভাবে সাধারণ মানুষ তথা সদস্যদের সামাজিক পরিবর্তনে কাজ করে যাওয়া। এছাড়াও সমাজের বিভিন্ন অসহায় ও পিছিয়ে থাকা মানুষদের সহায়তায় কাজ করার প্রত্যয়ে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে।
- সমাজের সবচেয়ে দরিদ্র শ্রেনীর মানুষের উন্নয়নের সুফল সম্পকের্ সচেতন করা। যাতে করে গরীব জনগোষ্ঠী সামাজিক, অর্থনৈতিক ও পরিবেশ গত সমস্যাবলি সম্পকের্ সচেতন হয়ে জাতীয় উন্নয়নের সক্রিয় ভূমিকা ও অংশগ্রহণের মাধ্যমে এলাকার সমস্যা সমাধানের পথ খুঁজে বের করতে পারে।
- দুর্ভিক্ষ, মহামারী, খড়া, ভূমি ক্ষয়, খূমিকম্প, প্রাকৃতিক দুর্যোগ, সিডর-আইলা, সুনামি ও বন্যা কবলিত মানুষের জন্য ত্রাণ ও পূণর্বাসন প্রকল্প গ্রহণ করা।
- মানুষের স্বাস্থ্যসেবা প্রদানের জন্য দাতব্য হাসপাতাল, মেডিকেল কলেজ প্রতিষ্ঠা এবং স্বাস্থ্য পরিচর্যা কেন্দ্র স্থাপন, পরিকল্পনা কেন্দ্র, স্যাটেলাইট ক্লিনিক, টিকাদান, বস্নাডডোনেসন ক্যাম্প, মা ও শিশু স্বাস্থ্য, ফ্রি স্বাস্থ্য সেবা ক্যাম্পের কর্মসূচী গ্রহণ করা।
- গরু-ছাগল, হাঁস-মুরগী, গবাদীপশু পালন ও মৎস্য চাষ উন্নয়ন কার্যক্রম পরিচালনার লক্ষ্যে ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র প্রকল্প গঠন এবং আর্থিক সহায়তা প্রদান করা।
- যৌতুক, বাল্যবিবাহ, নারী নির্যাতন, এসিড নিক্ষেপ, নারী ও শিশু পাচার, সুশাসন, মানব অধিকার, শিশু শ্রম প্রতিরোধের কাজ করা এবং দুস্থ্যদের আইনি সহায়তা প্রদান করা।
উপরে বর্ণিত সকল উদ্দেশ্যাবলী বাস্তবায়নের পূর্বে সরকার/ সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ/ উপযুক্ত কর্তৃপক্ষের অনুমতি গ্রহণের পর (সোসাইটি) সংস্থার কার্যক্রম শুরু করা যাবে এবং সোসাইটি রেজিস্ট্রেশন অ্যাক্ট ১৮৬০ এর ২০ ধারা বিধানের পরিপন্থি উদ্দেশ্যাবলী অকার্যকর বলে গণ্য হবে।